বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট 100%

বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট। বর্তমান যুগে অনলাইন ইনকামের জনপ্রিয়তা এবং অনেকের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশের অন্যতম অনলাইন ইনকাম সাইটগুলো বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট করে থাকে।

বাংলাদেশে-অনলাইন-ইনকাম-বিকাশ-পেমেন্ট

বাংলাদেশে অনলাইন ইনকামের জনপ্রিয় মাধ্যমগুলোর মধ্যে বিকাশ পেমেন্ট হলো অন্যতম। এখন আমরা জানবো কি কি কাজ করে বাংলাদেশের অনলাইন ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট পাওয়া যায়। এর সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে নিচের আলোচনাটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট

বাংলাদেশ অনলাইন ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট 

বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট পাওয়া যায়। অনেক কাজ করার মাধ্যমে। বর্তমান যুগে অনলাইনে অনেক ধরনের কাজ রয়েছে। যা করে আমরা বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট পেতে পারি। তার মধ্যে অন্যতম কাজ হলো ফ্রিল্যান্সিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, আর্টিকেল রাইটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন ইত্যাদি। আরো অনেক ধরনের কাজ আছে। আরো কাজ ধরা যায়।

যেমন ইউটিউব মার্কেটিং, ফেসবুক মার্কেটিং, ইন্সট্রাগ্রাম মার্কেটিং ইত্যাদি। এগুলো কাজের মাধ্যমে আমরা বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট পেতে পারি। বিকাশ বাদেও আরো অনেক মাধ্যমে টাকা নেওয়া যায়। কিন্তু অনলাইন ইনকামে অন্যতম হলো বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট।

ফ্রিল্যান্সিং করে বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম বিকাশ

বাংলাদেশ অনলাইন ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট পাওয়া যায়। তার মধ্যে অন্যতম একটি প্ল্যাটফর্ম হল ফ্রিল্যান্সিং। ফ্রিল্যান্সিং হল একটি কর্মপদ্ধতি। যেখানে একজন ব্যক্তি নির্দিষ্ট কোন প্রতিষ্ঠানের স্থায়ী কর্মচারী না হয়ে সাধারণভাবে বিভিন্ন প্রকল্পে কাজ করতে পারে। এবং বিনিময়ে পারিশ্রমিক পায়। এটি সাধারণত অনলাইন প্লাটফর্মের মাধ্যমে পরিচালনা করা হয়।

ব্যক্তি তারঅভিজ্ঞতার এবং দক্ষতা উপর ভিত্তি করে হাজার সুযোগ তৈরি করতে পারে। ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম Upwork, Fiverr এ কাজ করা সম্ভব। আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন, কন্টেন্ট রাইটিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বা ভিডিও এডিটিং এ দক্ষ হন। তাহলে এই মাধ্যমগুলো দিয়ে আপনি মাসে হাজার ডলার আয় করতে পারবেন।

এগুলো দিয়ে মাসে হাজার ডলার আয় করা অনায়াসে সম্ভব। ফ্রিল্যান্সিং এ কাজ করলে অনেক ধরনের সুবিধা রয়েছে। যেমন স্বাধীনতা, আপনি নিজের সময়সূচি অনুযায়ী কাজ করতে পারবেন। বহুমুখী কাজের সুযোগ, বিভিন্ন প্রকল্পে কাজ করার মাধ্যমে অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি হয়। উপার্জনের সুযোগ, দক্ষতার ভিত্তিতে অধিক পরিমাণে আয় করা যায়।

জায়গার কোনো সীমাবদ্ধ থাকে না, আপনি যে কোন স্থানে যেকোনো জায়গায় বসে কাজ করতে পারবেন। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করে টাকায় করতে চান। তাহলে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। আপনি যে কাজে পারদর্শী হতে চান সেটা চর্চা এবংশিখুন করুন। নিজের কাজের নমুনা তৈরি করতে হবে । প্রোফাইলে তৈরি করুন। প্রোফাইল উন্নতি করুন অনলাইন মার্কেটপ্লেসে যোগ দিয়ে।

কাজের জন্য আবেদন করতে হবে। যোগাযোগ দক্ষতা থাকতে হবে। ক্লায়েন্টদের সাথে ভালোভাবে যোগাযোগ করুন এবং তাদের চাহিদা বোঝে কাজ করুন। এভাবেই ফ্রিল্যান্সিং এ কাজ করে মাসে লক্ষ্য হাজার টাকা আয় করা যায়। এবং বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট পাওয়া যায়। 

ব্লগিং করে বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম

বাংলাদেশ অনলাইন ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট পাওয়া যায়। আরেকটি মাধ্যমে সেটি হলো ব্লগিং করে। ব্লগিং হলো অনলাইনে একটি প্লাটফর্ম যেখানে নিয়মিত ছবি, ভিডিও, লেখা বা অন্য যেকোনো কনটেন্ট প্রকাশ করা যায় বা পাবলিশ করা যায়। এটা সাধারণত একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে পাঠকদের জন্য তথ্য, অভিজ্ঞতা ও মতামত শেয়ার করার জন্য হয়ে থাকে।

ব্লগিং বর্তমানে খুব জনপ্রিয় একটি পেশা। যেটা উপার্জনের উৎস হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। ব্লগিং শুরু করতে হলে প্রথমত আপনাকে একটি ফোকাস নিস নির্বাচন করতে হবে। আপনার আগ্রহের একটি ক্ষেত্র বা বিষয় নির্বাচন করবেন। যেমন হতে পারে ভ্রমণ, প্রযুক্তি, ফ্যাশন, রান্না, স্বাস্থ্য ইত্যাদি। এরপরে আপনি একটি প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন করবেন। একটি ডোমেইন কিংবা হোস্টিং কিনুন যদি প্রয়োজন হয়। ব্লগিং করার মাধ্যমে আপনি গুগল এডসেন্স পাবেন।

এবং গুগল এডসেন্স পাওয়ার পরে সরাসরি বিকাশে ট্রান্সফার করে বিকাশ এর মাধ্যমে পেমেন্ট পাবেন। ব্লগার ওয়েবসাইট আপনি খুলতে পারবেন আপনার একটি জিমেইল আইডি দিয়ে। সেখানে গিয়ে আপনি ফ্রিতে একটি ব্লগার ওয়েবসাইট খুলে নিতে পারবেন। এবং আপনাকে মাত্র ২ হাজার টাকা দিয়ে ডোমেইন নাম কিনে নিতে হবে। এবং আস্তে আস্তে আপনি আপনার ব্লগে পোস্ট করবেন।

এই পোস্ট করার মাধ্যমে আপনার ব্লগটি গুগল এডসেন্স পাবে। এবং গুগল এডসেন্স বা স্পনসারন্সিপ এর মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারবেন। জনপ্রিয় ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম গুলোর মধ্যে blogger এবং WordPress রয়েছে সবার উপরে। ব্লগিংয়ে সফল হওয়ার জন্য কিছু টিপস, পাঠকদের সমস্যা সমাধান মনোযোগ দিতে হবে, নিয়মিত পোস্ট করতে হবে, আপনার কন্টেন্ট এর মৌলিকতা বজায় রাখতে হবে, সোশ্যাল মিডিয়া তে প্রচারণা চালাতে হবে, ধৈর্য সহকারে কাজ করতে হবে, ফলাফলের জন্য সময় দিতে হবে।

ইউটিউবিং করে অনলাইন ইনকাম বিকাশ

 বাংলাদেশে অনলাইন বিকাশ পেমেন্ট যেগুলো দিয়ে পাওয়া যায়। তার মধ্যে আরেকটি হলো ইউটিউবিং করে। youtube প্ল্যাটফর্মে ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে প্রকাশ এবং প্রচার করার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অনলাইনে ইনকাম করা যায়। এই ইউটিউব ভিডিওটি হতে পারে বিনোদন, শিক্ষা, প্রভাব বিস্তার এবং তথ্য দেওয়া ইত্যাদি। আরো অনেক কিছু।

এই ভিডিও প্রকাশ করে বা প্রচার করে টাকা ইনকাম করা যায়। বাংলাদেশে অনলাইন বিকাশ পেমেন্ট এর একটি চমৎকার মাধ্যম হলো ইউটিউবিং করা। বর্তমান সময়ে এসে ইউটিউব ব্যবহার করে অনেকেই এখন ফুল টাইম পেশা হিসাবে বেছে নিয়েছে। ইউটিউবিং শুরু করতে হলে প্রথম ধাপ হল, নিস নির্বাচন করতে হবে।

আরো পড়ুনঃ কালোজিরা খাওয়ার ৮টি উপকারতা ও অপকারিতা

আপনি কোন বিষয়ে ভিডিও বানাবেন সেটি আপনাকে বেছে নিতে হবে। সেটি হতে পারে  গেমিং, রান্না, প্রযুক্তি, শিক্ষা, ফিটনেস বা স্বাস্থ্য বিনোদন, ব্লগিং ইত্যাদি। আরো অনেক কিছু রয়েছে যেগুলো আপনি নির্বাচন করে নিতে পারেন। তারপর আপনাকে একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে হবে।

উপযুক্ত সরঞ্জাম সংগ্রহ করতে হবে। কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে। এসইও এবং থাম্বনেইল তৈরি করতে হবে। ভিডিও আপলোড এবং শেয়ার করুন। তারপরে মনিটাইজেশন চালু করতে হবে। মনিটাইজেশন চালু করার মাধ্যমে আপনার ইউটিউবিং ইনকাম শুরু হবে। এবং আপনি বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন।

অনলাইন টিউটরিং বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম বিকাশ

অনলাইন টিউটরিং ভালো শিক্ষার্থীদের জন্য অনলাইনে পাঠদানের একটি অন্যতম মাধ্যম। এই অনলাইন টিউটরিং এর মাধ্যমে বাংলাদেশে অনলাইন বিকাশ পেমেন্ট পাওয়া যায়। এটি বর্তমানে খুবই জনপ্রিয় এবং কার্যকর একটি পদ্ধতি। যেখানে শিক্ষক এবং শিক্ষার্থী বিভিন্ন ডিজিটাল প্লাটফর্ম ব্যবহার করে দূর থেকে একজন অপরজনের সাথে সংযুক্ত হয়ে পড়াশোনা করতে পারে।

এটি পেশা হিসেবে গড়ে তোলার একটি চমৎকার উপায়। বিশেষ করে যাদের নির্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষতা রয়েছে তাদের জন্য। এই অনলাইন টিউটরিং এর মাধ্যমে শিক্ষক শিক্ষার্থীরা বিভিন্নজন বিভিন্ন জায়গা থেকে একেবারে সাথে সংযুক্ত থাকতে পারে। এবং শিক্ষক শিক্ষার্থীকে ভালোভাবে পড়াতে পারে। অনলাইন টিউটরিং এর সুবিধাগুলো হল জায়গার কোনো সীমাবদ্ধতা থাকে না। যে কোন জায়গায় থেকে ক্লাস নেওয়া যায়।

সাশ্রয়ী হয় যাতায়াতের খরচ এবং সময় বাঁচে নির্বাচন করার স্বাধীনতা। নিজের সময়সূচি এবং বিষয়বস্তু নির্বাচন করতে পারে। দক্ষতার ভিত্তিতে ভালো আয়ের সুযোগ পাওয়া যায়। অনলাইন টিউটরিং এর মাধ্যমে বিশেষ কিছু আয়ের উপায় রয়েছে। তা হলো ঘন্টা প্রতি নির্ধারণ করে প্রতি ক্লাস বা ঘন্টার জন্য নেওয়া। কোর্স বিক্রি করে অর্থাৎ পূর্বে রেকর্ড করা কোন কোর্স বিক্রি করে আয় করতে পারে।

বিভিন্ন টিউটরিং প্ল্যাটফর্মের রেজিস্ট্রেশন করে শিক্ষার্থীদের সাথে সংযুক্ত হওয়া। গ্রুপ ক্লাসে একাধিক শিক্ষার থেকে নিয়ে ক্লাস চালিয়ে আয় বৃদ্ধি করা। subscription model শিক্ষার্থীদের মাসিক বার্ষিক সাবস্ক্রিপশন পরিকল্পনা অফার করার মাধ্যমে। এভাবে আপনি অনলাইনে টিউটরিং করিয়ে অধিক পরিমাণে টাকা আয় করতে পারবেন।

গ্রাফিক ডিজাইন করে অনলাইন ইনকাম বিকাশ

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট এর আরেকটা মাধ্যম হল গ্রাফিক্স ডিজাইন করে টাকা ইনকাম করা। গ্রাফিক্স ডিজাইন এমন একটি মাধ্যম যেটা ভিজুয়াল কন্টেন্ট তৈরি করার শিল্প। যা টেক্সট, ছবি এবং বিভিন্ন গ্রাফিক্স উপাদান সংমিশ্রণ করে। তাদের গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দেওয়া। এটি একটি সৃজনশীল এবং প্রযুক্তিগত দক্ষতার সমন্বয়ে ডিজিটাল ও প্রিন্ট মিডিয়াতে স্বাভাবিকভাবে ব্যবহার করা হয়।

গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে হলে আমাদেরকে যে ধারণা গুলো থাকতে হবে। সেগুলো হল ডিজাইন প্রিন্সিপাল, পরিচর্যা করার, গ্রাফিক্স ডিজাইন সফটওয়্যার এর, অনলাইন কোর্স টিউটোরিয়াল অনুসরণ করা, পোর্টফোলিও তৈরি করার প্রকল্পে কাজ করতে ইত্যাদি। গ্রাফিক্স ডিজাইন করলে যেগুলোর মাধ্যমে ইনকাম আসবে সেগুলো হলো।

লোগো ডিজাইনার, ব্যান্ডের জন্য লোগো তৈরি করা। কোম্পানির ব্র্যান্ড পরিচিতি তৈরি করা। ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে কাজ করা। অ্যাপ এবং ওয়েবসাইট এর ইউজার ট্রান্সফার ডিজাইন করা। ভিডিও গ্রাফিক করা উপকরণ তৈরি করে মার্কেট কন্টেন্ট ডিজাইনার হয়ে কাজ করা ইত্যাদি। আর অনেক ধরনের কাজ রয়েছে যেগুলো করে মানুষের লক্ষ্য হাজার টাকা আয় করা যায়।

কনটেন্ট রাইটিং বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম

কন্টেন্ট রাইটিং হলো একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য ও দর্শকদের জন্য তথ্যবহুল আকর্ষণীয় এবং প্রাসঙ্গিক লেখা তৈরি করা। এই রাইটিং এর মাধ্যমে বাংলাদেশ অনলাইন ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট পাওয়া যায়। কনটেন্ট রাইটিং করে বিভিন্ন ধরনের ব্লক পোস্ট তৈরি করা যায়। মার্কেটিং এর বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম রয়েছে, কন্টেন্ট রাইটিং করতে গেলে আমাদেরকে প্রতিনিয়ত চর্চা করতে হবে।

লেখার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। নতুন ধরনের কনটেন্ট লেখার কৌশল তৈরি করতে হবে নিজে নিজে। লেখার মাধ্যমে আয় করতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং কন্টেন্ট রাইটিং অর্থাৎ বিভিন্ন প্লাটফর্মে কাজ করে আয় করতে হবে। কন্টেন্ট রাইটিং অর্থাৎ অন্যদের জন্য কনটেন্ট লিখে তাদের নামে প্রকাশ করতে পারার মাধ্যমে। কপিরাইটিং অর্থাৎ বিজ্ঞাপন বা মার্কেটিং প্রকাশ করার মাধ্যমে।

ইবুক লিখে বিক্রি করে মার্কেটিং করা হয়। কন্টেন্ট লিখে সফল হতে গেলে গবেষণা করতে হবে গভীরভাবে। চাহিদা বুঝতে হবে দর্শকদের। মান বুঝতে হবে কন্টেনেন্ট এর। নিয়ম নিতি অনুসরণ করতে হবেই। অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে নিয়মিত লেখার।

অনলাইন গেমিং বাংলাদেশে ইনকাম বিকাশে

অনলাইন গেমিং হলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন ডিভাইস যেমন মোবাইল, কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও গেম খেলা। এই গেম খেলার মাধ্যমে বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট পাওয়া যায়। সামাজিক যোগাযোগের একটি চমৎকার ও সুন্দর উপায়। অনলাইন গেমিং শুধুমাত্র এখন শখ হিসেবেই পড়ে নেই।

এটি এখন পেশা হিসেবেও আস্তে আস্তে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। যেখানে গেমাররা আয় করার বিভিন্ন ধরনের সুযোগ পেয়ে থাকে। আপনি গেম খেলে টাকা ইনকাম করতে পারেন। অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের গেম রয়েছে যেগুলো টাকা ইনকাম করতে পারবেন। অনলাইনে গেমের বিভিন্ন সুবিধা রয়েছে। যেমন মজার সাথে সময় কাটানো যাই। বিভিন্ন দেশের খেলোয়াড়দের সাথে সংযোগ স্থাপন করা যায়। দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া এবং সমস্যা সমাধানের দক্ষতা ধীরে ধীরে বাড়িতে থাকে।

গেম স্ট্রিমিং টুর্নামেন্ট অংশগ্রহণ এবং বিভিন্ন ধরনের গেম খেলে টাকা আয় করা যায়। অনলাইন গেমিংয়ের মাধ্যমে যেভাবে আই গুলো করা যায় তা হলো, গেমিং স্ট্রিমিং করে টাকা আয় করা যায়। টুর্নামেন্ট খেলে টাকা আয় করা যায়। গেমিং কনটেন্ট তৈরি করে টাকা করা যায়। এফিলিয়েট মার্কেটিং করে অর্থাৎ গেমিং পণ্য বা সফটওয়্যার প্রমোট করে কমিশন অর্জন করা যায়। গেম ডেভেলপমেন্ট অর্থাৎ নিজেই গেম তৈরি করে বিক্রি করা যায়।

গেমিং আইটেম বিক্রি অর্থাৎ গেম এর মধ্যে পাওয়া স্কিন বিক্রি করে আয় করা যায়। অনলাইনে গেমের মাধ্যমে যদি আপনি ইনকাম করেন। তাহলে আপনি সময়ের অপব্যবহার থেকে বেঁচে থাকবেন। দীর্ঘ সময় ধরে গেম খেলেন অন্য কাজে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন এটা থেকে দূরে থাকবেন। আপনি যদি গেম খেলে টাকা ইনকাম করতে চান। তাহলে সফল গেমার হওয়ার কিছু টিপস সেগুলো হলো।

নিয়মিত অনুশীলন করতে হবে। গেমের নিয়ম এবং কৌশল সম্পর্কে জানতে হবে। সক্রিয় গেমিং কমিউনিটির সাথে যুক্ত থাকতে হবে। আপনার স্কিল উন্নত করার জন্য অন্যান্য পেশাদার গেমার দের অনুসরণ করতে হবে। স্বাস্থ্য এবং সময় ব্যবস্থাপনার দিকে নজর দিতে হবে।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনলাইন ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনলাইন ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট এর উপর বিস্তারিত তুলে ধরার চেষ্টা করব। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করতে গেলে প্রথমে আমাদেরকে জানতে হবে। যে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি? অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো, এমন একটি প্রক্রিয়া যা আপনি অন্য কারো কাছ থেকে কোন পন্য বা সেবা নিয়ে সেটা প্রচার করবেন বা বিক্রি করবেন।

এটা হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। মার্কেটিং করার জন্য কিছু জনপ্রিয় অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম রয়েছে। যেখানে কাজ করলে আপনারা খুব সহজে বিকাশে পেমেন্ট পেতে পারেন। আপনি যদি প্রোগ্রামে কাজ করতে চান। তাহলে আপনাকে মার্কেটিং বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি চাইলে বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট বা সামগ্রী ক্রয় করে অনলাইন প্লাটফর্মে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে বিক্রি করে। আপনি ধীরে ধীরে আপনার ব্যবসায়ী উন্নতি করতে পারবেন।

এছাড়াও আপনি যদি চান তাহলে বিভিন্ন কোম্পানির সাথে কাজ করে। বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট এর মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। অনেক অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম রয়েছে যেগুলো বিভিন্ন ধরনের পেমেন্ট মেথড সাপোর্ট করে। যেমন কেউ ব্যাংকে ট্রান্সফার করে কেউ paypal এ দেয় বা অন্যান্য পেমেন্ট ওয়ে গুলো ব্যবহার করে।

বাংলাদেশে-অনলাইন-ইনকাম-বিকাশ-পেমেন্ট

তবে আপনি যদি চান যে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট করবেন। তাহলে আপনাকে কিছু অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম রয়েছে সেগুলো গ্রহণ করতে হবে। কিছু অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম নির্দিষ্ট পেমেন্ট গেট ওয়ে তে দিয়ে থাকে। আপনি যদি বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে চান তাহলে আপনাকে বিকাশ পেমেন্ট সাপোর্ট পেতে এসে প্রোগ্রামেটির এডমিনের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

এবং অনেক অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম রয়েছে যারা সরাসরি বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট গ্রহণ করে থাকে না। এই সময় তারা বিভিন্ন স্থানীয় ব্যাংক এর মাধ্যমে পেমেন্ট দেয়। এই ব্যাঙ্কে আসার পর আপনি ট্রান্সফার করে বিকাশে নিতে পারেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং করে বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম

ডিজিটাল মার্কেটিং করে বাংলাদেশ অনলাইন ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট নিন কিছু কার্যকরী মাধ্যম অনুসরণ করে। ডিজিটাল মার্কেটিং বর্তমান সময়ে এসে অনলাইন সেক্টর এর একটি জনপ্রিয় সেক্টর। যেখানে আপনি ঘরে বসেই বিভিন্ন টাকা আয় করতে পারেন মার্কেটপ্লেসে কাজ করে। ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টর এর অধিকাংশ কাজগুলো ফিনান্সিং মার্কেটপ্লেস থেকে নেওয়া।

ডিজিটাল মার্কেটিং এমন কিছু উপায় রয়েছে। যেখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের পণ্য বা সেবা দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারেন। আপনার আয়ের টাকা আপনি বিকাশ পেমেন্ট দিয়ে তুলতে পারবেন। এই ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যে রয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, পেপার ক্লিক, কন্টেন্ট মার্কেটিং ইত্যাদি। এ প্লাটফর্ম গুলোতে কাজ করলে আপনি বাংলাদেশে বিকাশের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ ২০২৫ সালের ক্যালেন্ডার ও সরকারি ছুটির তালিকা

ডিজিটাল মার্কেটিং করে বাংলাদেশের বিভিন্ন ধরনের ক্লায়েন্টদের থেকে কাজ করে টাকা পেমেন্ট নিতে পারবেন বিকাশে। বাংলাদেশের বিকাশ একটি সহজ উপায় যেখানে আপনি খুব সহজেই টাকা আদান প্রদান করতে পারবেন। আপনি যখন ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ শুরু করবেন। তখন আপনার ক্লায়েন্টদের সাথে কাজ আরম্ভ করার আগে আপনাকে পেমেন্টের শর্তাবলী এবং পেমেন্ট যেভাবে নিবেন সে শর্ত গুলি স্পষ্ট ভাবে নির্ধারণ করে দিতে হবে।

আপনার ক্লায়েন্টদের কে রাজি করাতে হবে। যে আপনি বিকাশের মাধ্যমে তাদের থেকে পেমেন্ট নিবেন। তবে কিছু কিছু প্ল্যাটফর্ম রয়েছে যেগুলো থেকে বিকাশে টাকা আদান-প্রদান করা যায় না। কিছু কিছু প্লাটফর্ম রয়েছে যেখানে বিকাশে পেমেন্টের যে অপশন থাকে ওটা দেয়া থাকে না। সে ক্ষেত্রে আপনি ক্লায়েন্টদের সাথে কথাবার্তা করে আপনার পেমেন্ট উত্তোলন সম্পর্কে জানাবেন এবং ক্লায়েন্টদের কে আপনার বিকাশ নম্বর দিবেন। বিকাশে পেমেন্ট দেওয়ার জন্য রাজি করাবেন কাজ করার শেষে।

প্রোডাক্ট বিক্রি করে বাংলাদেশ অনলাইনে ইনকাম বিকাশ

প্রোডাক্ট বিক্রি করে বিকাশে পেমেন্ট নেওয়ার জন্য আপনাকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ শর্তাবলী অনুসরণ করতে হবেই। প্রোডাক্ট বিক্রি করে পেমেন্ট নিতে সর্বপ্রথম আপনাকে বিকাশের পেমেন্ট অপশন চালু করতে হবে। এবং যেই প্ল্যাটফর্ম গুলোতে আপনিআপনার প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করবেন। সেই প্ল্যাটফর্ম গুলো নিয়ে তৈরি করুন একটি পেমেন্ট মেথড।

কোনো প্রোডাক্ট বিক্রি করতে হলে বা সেল দিতে হলে আপনাকে সর্বপ্রথম একটি প্ল্যাটফর্ম বা সিস্টেম তৈরি করতে হবে। যেখানে আপনি আপনার প্রোডাক্ট গুলো সেল দিবেন। আপনি যদি আপনার প্রোডাক্ট গুলো নিয়ে নিজের ওয়েবসাইট তৈরি করে সেল দিতে চান তবে আপনার জন্য এই মাধ্যমটি হলো সর্বশ্রেষ্ঠ। যদি এই প্রোডাক্ট আপনি বিক্রি করতে চান তাহলে আপনাকে একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে।

যেখানে আপনি আপনার প্রোডাক্ট গুলো রেট দিবেন এবং এড দিবেন। যাতে আপনি প্রোডাক্ট গুলো ভালোভাবে বিক্রি করতে পারেন। এই প্রোডাক্ট গুলো বিক্রি করার জন্য আপনাকে একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট খুলতে হবে। তারপরে প্রোডাক্টগুলোর ভালোমতো ছবি নিতে হবে এবং ভিডিও বানাতে হবে। এগুলো ওয়েবসাইটে পাবলিস করতে হবে।

প্রোডাক্ট গুলো যে টাইটেল দিতে হবে এবং প্রোডাক্টের রেট দিতে হবে। এই প্রোডাক্ট গুলো পেমেন্ট নেওয়ার জন্য আপনাকে ডিসক্রিপশন  বা টাইটেলে আপনার বিকাশ নাম্বার দিয়ে দিতে হবে। যার ফলে কাস্টমাররা যখন আপনার প্রোডাক্ট কিনবে তখন আপনার বিকাশে পেমেন্ট করে অর্ডার কনফার্ম করতে পারে। তাই বিকাশ নাম্বার দিয়ে রাখা জরুরী বিকাশে পেমেন্ট নেওয়ার জন্য।

কিভাবে আপনি বিকাশে আয় করবেন ১০০% রিয়াল 

আপনি কিভাবে বিকাশে আয় করবেন ১০০% রিয়েল সেটা জানার জন্য আপনাকে নিচের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে। অনলাইনে আয় করার কিছু সঠিক ও সহজ উপায় বা কৌশল রয়েছে। আপনি চাইলে বিভিন্ন পদ্ধতি অনুসরণ করে অনলাইনে ইনকাম করতে পারবেন। এবং আপনার ইনকামের টাকা বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন বা বিকাশে ট্রান্সফার করতে পারবেন।

যদি আপনি অনলাইনে পণ্য বিক্রি করতে চান। তাহলে আপনি ফেসবুক মার্কেট প্লেসে বা অন্যান্য যে প্ল্যাটফর্ম গুলো রয়েছে। সেগুলোতে আপনি আপনার পণ্য বিক্রি করে বিকাশে পেমেন্ট গ্রহণ করতে পারেন। তবে অনলাইনে পণ্য সেল করলে আয় করার জন্য কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। অনলাইনে ইনকাম করতে হলে শুধুমাত্র বিশ্বস্ত যে ওয়েবসাইট গুলো রয়েছে সেগুলোতে আমাদের কাজ করা উচিত।

সেগুলোতে আমরা আমাদের প্রাকৃতিক প্রোডাক্ট এর ছবি দেবো ভিডিও দেব ইত্যাদি। অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলোতে তারা তাদের বিভিন্ন কাস্টমার রয়েছে বা ইনকামের লোক রয়েছে বলে তাদের কাজ করে নেওয়ার চেষ্টা করে। আপনারা সেদিকে দেখেশুনে বুঝে না যাওয়ার চেষ্টা করবেন। আপনি যদি ফেসবুকে বা youtube এ অর্থাৎ সোশ্যাল মিডিয়াতে জনপ্রিয় একজন ব্যক্তি হন।

বাংলাদেশে-অনলাইন-ইনকাম-বিকাশ-পেমেন্ট

তবে বিভিন্ন পণ্য রিভিউ বা স্পন্সরের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন। আপনার যদি কোন বিজনেস থেকে থাকে। তাহলে আপনি সেটা অনলাইনের মাধ্যমে শেয়ার করে বা পোস্ট করে আপনার বিজনেস বাড়িয়ে নিতে পারবেন। আপনি যদি এই নিয়ম নীতিগুলো ভালোভাবে মেনে চলেন। তাহলে আপনারা বৈধ ইনকাম করতে পারবেন। এবং বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট গ্রহণ করতে পারবেন।

এছাড়াও আপনি যদি চান তাহলে বিভিন্ন ব্লগিং ওয়েবসাইট তৈরি করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।আপনি একটা নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরি করুন। যেখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল বা লেখালেখি প্রকাশ করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি বিভিন্ন পণ্য বা সেবা দেওয়ার জন্য একটি ওয়েবসাইট খুলতে পারেন। যেখানে আপনার পণ্যটি বিক্রি হবে এবং আপনি মানুষদের কে সেবা দিতে পারবেন।

এবং আপনি যদি অন্য কোন ওয়েবসাইট বা গ্রুপের মধ্যে ক্লায়েন্ট এনে দিতে পারেন। তাহলে আপনি ওখান থেকে অনেক কমিশন পাবেন। যেটা আপনি বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারবেন। বা বিকাশের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। 

বিকাশ ব্যবহার করুন সঠিক নিয়ম মেনে 

বিকাশ ব্যবহার করুন সঠিক নিয়মে। বিকাশ ব্যবহার করতে হবে সঠিক নিয়ম মেনে। এটির একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো এখানে আপনার লেনদেন নিরাপত্তা থাকতে হবে। বর্তমান সময়ে বিকাশ টাকা লেনদেন করা জন্য একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। আমাদের দেশে অধিকাংশ লোক রয়েছে। যারা বিকাশের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা আদান প্রদান করে থাকে। এজন্য আপনার আর্থিক নিরাপত্তা বজায় রাখতে বিকাশ ব্যবহারের নিয়ম অনুসরণ করতে হবে।

এটা অত্যন্ত জরুরী। আপনি যখন একটি বিকাশ একাউন্ট খুলবেন তখন আপনাকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য বলে দিয়ে ভেরিফাই করতে হবে। অনেক জন আছে যারা তাদের একাউন্ট ভেরিফাই না করে টাকা আদান প্রদান করে থাকে। যার ফলে তারা বিভিন্ন ধরনের বিভ্রান্তি ও সমস্যায় পড়ে। তাই বিকাশ ব্যবহার করার সময় আপনাকে আপনার একাউন্টের সমস্ত নিয়ম সঠিকভাবে ভেরিফাই করতে হবে। যেখানে বিকাশ আপনাকে নিজেই কিছু শর্তাবলী দিয়ে দিবে।

একটি বিকাশ অ্যাকউন্ট খুলতে গেলে আমাদের প্রথমত প্রয়োজন হলো বিকাশ অ্যাপটি ডাউনলোড করা। তারপরে জাতীয়তা পরিচয়পত্রের প্রয়োজন হবে। বিকাশ একাউন্ট করতে হলে অবশ্যই আপনাকে হান্ডেট পার্সেন্ট সঠিক তথ্য প্রদান করতে হবে। সঠিক তথ্য প্রদান না করলে পরবর্তীতে আপনি একাউন্টে কোন সমস্যা ফেস করলে। সেটিকে পুনরায় ফিরিয়ে আনতে পারবেন না। তাই বিকাশ করার সময় সঠিক তথ্য দিয়ে খুলতে হবে।

আরো পড়ুনঃ চুলের যত্নে  কালোকেশী ব্যবহার ও উপকারিতা এবং সাবধানতা

এজন্য একাউন্ট খোলার সময় আপনি নির্দিষ্ট শর্তাবলী এবং নিয়ম মেনে একাউন্ট তৈরি করুন। আপনার বিকাশ একাউন্টে সুরক্ষিত রাখার জন্য একটি সুরক্ষিত পিন কোড ব্যবহার করতে হবে। সে পিন কোড আপনি নিজের কাছে রাখবেন। অন্য কারো কাছে দেবেন না অবশ্যই আপনার পিন কোডটি সহজ হওয়া যাবে না। যত কঠিন পারবেন দেওয়ার চেষ্টা করবেন। কারণ এটা আপনার অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যদি আপনি পিন কোডটি সহজ দেন।

তাহলে আপনার একাউন্টে হ্যাক হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে আপনাকে কেউ কোন লিংক থেকে বিকাশে পেমেন্ট দেওয়ার প্রস্তাব করে থাকে। তাহলে আপনি বিকাশে পেমেন্ট দিবেন না। এতে ক্যাম্প থাকতে পারে। অনেকেই আছে যারা বিকাশে অটোমেটিক পেমেন্ট অপশন চালু করে। আপনি আপনার একাউন্টে কখনোই অটোমেটিক পেমেন্ট অপশন চালু করবেন না।

যদি আপনি নিয়মিত পেমেন্ট নিতে চান তাহলে আপনি সে ক্ষেত্রে অটোমেটিক পেমেন্ট চালু করতে পারেন। আপনার ফোনে এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন। যাতে অন্য নিরাপত্তা থাকে। বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করার সময় আপনি সবসময় আপনার ফোনের পাসওয়ার্ড নিরাপদ রাখুন।

লেখকের শেষ: কথা বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট

আপনি আপনার দক্ষতা অনুযায়ী কাজ করবেন। কারণ বাংলাদেশে অনলাইন ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট এর বেশ কিছু মাধ্যম আপনাকে আমি বলে দিয়েছি। বিকাশের সহজ পেমেন্ট সুবিধা বাংলাদেশে এই কাজে আরো জনপ্রিয়তা এনে দিয়েছে। আর আপনারা সকলেই সতর্ক থাকবেন।

প্রতারণামূলক অফারের ব্যাপার এবং আপনার সময় এবং পারিশ্রমিক সঠিক জায়গায় আপনি বিনিয়োগ করছেন নাকি এই দিকে আপনি খেয়াল রাখবেন। উপরোক্ত আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে। তাহলে নিচে একটি সুন্দর কমেন্ট করে যাবেন এবং আপনার বন্ধুবান্ধবদের সাথে শেয়ার করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

নাহিদ ব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়;

comment url